যেনো আজ উনার বউভাত, মনের আনন্দে নেচে-কুঁদে খাচ্ছে। মিষ্টি প্রেমের গল্প, "বেখেয়ালী মন" ৫ম পর্ব । "মধু'র ভূবণ"

SHARE:

bangla sera galpo, bangla upponnash, bangla poem, bangla novel, sera golpo, sera bani, love quate, ltop bangla poem, recent bangla abrritti, best bang

যেনো আজ উনার বউভাত, মনের আনন্দে নেচে-কুঁদে খাচ্ছে। মিষ্টি প্রেমের গল্প, "বেখেয়ালী মন" ৫ম পর্ব ।




                                      বেখেয়ালি মন----৫মপর্ব  
                                                 লেখাঃ--- আফরিন ইভা


_____________
আমি বেশ কিছুক্ষণ মন খারাপ করে থাকলাম। কিছুক্ষণ পর মাথায় আসলো, একটু রান্না করে খাওয়ালে তো আর আমার হাত ক্ষয়ে যাবে না, একটু না-হয় কষ্ট হবে আরকি? আমি মাথা থেকে সব টেনশন ঝেড়ে ঘুমিয়ে পড়লাম, কারণ আগামীকাল অনেক কাজ, মেহমান আসবে, তাঁর উপর আবার রান্নার দায়িত্ব আমার।


-সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে নিচে নামলাম, নিচে নেমে দেখি ঔষধের শিশি টা মনের আনন্দে গপগপ করে খাচ্ছে, যেনো আজ উনার বউভাত, মনের আনন্দে নেচে-কুঁদে খাচ্ছে। আমাকে দেখেও না দেখার ভানে খেয়ে যাচ্ছে। আপুর শাশুড়ী বললো প্রিয়ন্তী মা খেতে আসো। আমিও আন্টির কথা মতো খেতে বসলাম। আন্টি আমাকে একে একে সব এগিয়ে দিয়ে বললো খেয়ে নাও মা। আমি অনেক খুশিমনে খেতে লাগলাম,কিন্তু খাওয়ার মাঝখানে শিশির ভাই বললো প্রিয়ন্তী ম্যাম একটু কম করে খাবেন, আজ কিন্তু আমার ফ্রেন্ডরা আসবে, মনে আছে তো রান্না করতে হবে যে, পরে দেখা যাবে বেশি খেয়ে কাতলা মাছের মতো নড়াচড়াও করতে পারছেন না।
মুহুর্তে যেনো আমার খাওয়ার ইচ্ছে টা চলে গেল। আন্টি আমাকে অভয় দিয়ে বললেন, তোমাকে চিন্তা করতে হবেনা মা, রান্না আমি আর মিষ্টি মিলে করে ফেলবো। তুমি ভালোভাবে খাও বলে আন্টি আমার মাথায় হাত বুলিয়ে চলে গেলেন।


_________
শিশির ভাই বললো কী ব্যাপার ম্যাম, তাহলে কী বুঝবো আপনি ভয় পেয়েছেন, আপনার রান্না তাহলে ভালো না, আমার তো মনে হচ্ছে আপনার রান্না আমাদের ঘরের ইঁদুর গুলোকেও দিলে এগুলো খেয়ে দৌড়ে পালিয়ে যাবে তাই না? ( চোখ মেরে)
-"আমি মনে সাহস যুগিয়ে বললাম, আপনি চিন্তা করবেন না আমি রান্না করবো ভালোভাবেই, যাতে আপনার সম্মানটুকু রক্ষা পায়।"
-"আল্লাহই জানে, না জানি এমন রান্নায় করেন, আমার বন্ধুরা খেয়ে পাগলছাগল হয়ে শার্ট প্যান্ট খুলে নাচানাচি শুরু করে,আর তা দেখে আপনি নিজেই বেহুঁশ হয়ে যান।"
-নাহ আমি এমন কোনো রান্না করবো না যে, যার কারণে আপনারা পাগল পর্যন্ত হয়ে যাবেন।
আপনি নিশ্চিতে থাকুন।
-হুম ঠিকই বলছো, পরে দেখা যাবে বেশি বেশি চিন্তা করে মাথার চুল সব পাকিয়ে তোমার নানা হয়ে বসে আছি। আচ্ছা ম্যাম শুনুন আমি না আপনাকে সবার সামনে আপনি বলে সম্বোধন করতে পারবোনা। পরে দেখা যাবে, আপনি বলাতে সবাই আপনাকে অনেক বড়ো মানে আমার দাদী ,নানির বয়সী ভাবতে শুরু করবে। পরে তুমি আর বিয়ের মুখও দেখতে পারবেনা। আমি যাই ওদের কে রেডি হয়ে আসতে বলি।


কিচেনে গিয়ে দেখলাম আপু ব্যাগ থেকে বাজার নামাচ্ছে, আমি দেখে তো বেহুঁশ প্রায়, এতো এতো বাজার, রান্না করতে করতে আজ আমার বারোটা থেকে তেরোটা বাজবে। অনেক আইটেম, শিশির ভাই ইচ্ছে করেই এতো বাজার এনেছে মনে হচ্ছে, যাতে আমাকে অপদস্ত করা যায়। আমিও দেখিয়ে দেবো এই প্রিয়ন্তী যে হারবার মেয়ে নয়। আমি আপুকে কিচেন থেকে রুমে পাঠিয়ে দিয়ে নিজে একা হাতে রান্না করতে নেমে গেলাম। রান্না তে আমি খুব বেশি পটু না হলেও মোটামুটি রান্না পারি।
একে একে প্রায় অনেক আইটেম রান্না করে পোলাও টাও বসিয়ে দিলাম। সব কমপ্লিট করে ফ্রেশ হতে নিজের রুমে চলে গেলাম। ফ্রেশ হয়ে সাদা হলুদের মধ্যে একটা ড্রেস পড়ে নিচে নামলাম। নিচে নেমে দেখি তিনজন ছেলে ও একজন মেয়েও এসেছে।


আমার কেমন কেমন যেনো লাগছে, তবুও নিচে নামলাম। শিশির ভাই সবার সাথে হেসে হেসে কথা বলছে, এমনভাবে কথা বলছে, আমি যে সামনে আছি যেনো উনার চোখে পড়ছে না, আর উনার বান্ধবীর সাথে এমনভাবে লেগে লেগে কথা বলছে, যেনো কতকাল উনি উনার এ-ই বান্ধবীকে দেখেন নি। আমি একে একে সবাইকে শরবত দিলাম, সর্বশেষে শিশির ভাই কে শরবত দিলাম, ইচ্ছে তো করছিলো শরবতটা উনার গায়ে ফেলে দিতে। শিশির ভাই আমার দিকে তাকিয়ে বললো," ওহ্ প্রিয়ন্তী আমি তো তোমাকে এতোক্ষণ দেখিইনি"? তোমাকে তো আজ হলুদ পাখির মতো লাগছে, কখন না আবার হলুদ পাখির মতো দিশেহারা হয়ে উড়ে যাও। আচ্ছা শুনো সবার নাকি অনেক ক্ষুধা লেগেছে ওদের খাওয়ার ব্যাবস্থা করো।
-আমিতো মনে মনে আগুন হয়ে আছি। ইচ্ছে করে এই শিশির কে এখুনি ফুঁ দিয়ে আকাশে, বাতাসে উড়িয়ে দিতে। সবার সামনে আমাকে এমনভাবে বলছে যেনো আমি উনার একযুগ আগের কেনা কাজের মেয়ে রহিমা,হাসিনা।


___________
আমিও বাধ্য মেয়ের মতো সবার জন্য টেবিলে খাবার দিলাম সবাই এক-এক করে বসলো। আমিও সবাই কে যথেষ্ট মার্জনা করে খাবার বেড়ে দিচ্ছি । সবাই তৃপ্তি করে খাচ্ছে, খাওয়ার মাঝে মাঝে একটা ছেলে একটু পরপর আমার দিকে তাকাচ্ছে, এমনভাবে তাকাচ্ছে যেনো মেয়ে মানুষ জীবনেও দেখেনি। শিশির ভাই ছেলেটাকে এদিক-সেদিক তাকাতে দেখে বললো, এই সায়মন এদিক-সেদিক কী দেখছিস মন কী শসা ক্ষেতে রেখে এসেছিস, তোর নাম সায়মন মন করে ভনভন। এখন আবার তোর মনে কী কোনো কিছু ভনভন করছে, তুই তো আবার মিডিয়ায় কাজ করিস?
-সায়মন ছেলেটা দেখতে বেশ,অনেক গর্জিয়াছ, এক কথায় গুড লুকিং, দেখেই বুঝা যায় অনেক মেয়েদের ক্রাশ উনি ।


-সায়মন ছেলেটা রান্নার বেশ প্রসংশা করলো,সাথের আপু টাও, কিন্তু শিশির ভাই টা এক কণাও প্রশংসা থাক হ্যাঁ না কিছুই বলে নি, যেনো উনিই এর চেয়ে হাজার গুন ভালো রান্না করতে পারে। উনি বলে উঠলো, আমিতো ভেবেছি রান্না খেয়ে তোরা না আবার লুঙ্গি ডান্স দিতে শুরু করিস।কথাটা বলে,
উনি খেয়েই যাচ্ছে, আমি বুঝি না শিশির ভাই টা এতো এতো খায় কিন্তু উনার বডি টা মাশাআল্লাহ, যেনো নিজ হাতে গড়িয়ে রেখেছেন একটুও বাড়ছে না, আবার কমছেও না। আমি কিছু একটা আনতে কিচেনে গেলাম।


______________
এ-ই ফাঁকে, সায়মন নামের ছেলেটা শিশির ভাই কে কানে কানে কিছু একটা বললো, কিন্তু কথাটা হয়তো গোপনীয় ভাবে বলেছিলো কিন্তু এতোটাই জোরে বললো যে সবাই শুনতে পেলো, কথাটা এমন ছিলো যে, শিশির তুই আমার জানের দোস্ত, প্রিয়ন্তী কে আমার অনেক ভালো লেগেছে, যতোগুলো মেয়ের সাথে প্রেম করেছি ওদের সবাই কে আমার কাছে কেমন ফালতু, ফালতু লেগেছে, কিন্তু প্রিয়ন্তী কে আমার কাছে ঘরোয়া লক্ষ্মী মেয়ের মতো মনে হয়েছে। প্লিজ ভাই আমি প্রিয়ন্তী কে আমার প্রিয় বউ করে রাখবো।


শিশির ভাই বললো, সব ঠিক আছে দোস্ত কিন্তু তোমার ঐসব গার্লফ্রেন্ডরা জানলে তোকে কী আস্ত রাখবে, সবাই কেটেকুটে ভাগ করে নিয়ে যাবে নাতো?
-দোস্ত তোর মজা করা এখনো গেলোনা। সত্যি বলছি প্লিজ আমি প্রিয়ন্তী কে বিয়ে করতে চাই চাই সিরিয়াসলি বলছি।


-শিশির ভাই আমার দিকে একবার তাকিয়ে আবার সায়মন ভাই কে বলতে লাগলো, ঠিক আছে আমি চেষ্টা করবো কিন্তু দোস্ত একটু প্রবলেম আছে।
সায়মন ভাই বিস্ময়কর চোখে শিশির ভাইয়ের দিকে তাকালো।
শিশির ভাই বললো, মনেকর, তুই প্রিয়ন্তী কে বিয়ে করলি, বর সেজে বাসর ঘরেও গেলি কিন্তু পরদিন সকালে তুই আর আস্ত ফিরলি না তখন?
সায়মন ভাই এক ঢোকে পুরো গ্লাস পানি খেয়ে জিজ্ঞেস করলো কেনও, ওর সাথে কী ভূত,বা প্রেতাত্মা কিছু আছে নাকি?


না দোস্ত তা নয়, দেখা যাবে তুই ওর মাসুম মাসুম আদর মাখা মুখখানা দেখে ওকে একটু কাছে গিয়ে আদর করতে গেলি পরদিন দেখা যাবে, তোর ঠোঁট ফুলে কলাগাছ, হাতের অর্ধেক মাংস নেই,কপাল ফোলা, আরো কতো জায়গায় যে দাঁত বসিয়ে দিয়েছে কে জানে। সকালে দেখা যাবে তুইও নতুন বউয়ের মতো লুকিয়ে লুকিয়ে থাকছিস। সবাই জিজ্ঞেস করলে পরে কী উত্তর দিবি, তোকে তেলাপোকা কামড়িয়েছে?

-কী বলিস দোস্ত, এই মেয়ে এতো টা দস্যু, তা তো জানতাম না। না বাপু থাক, দরকার হলে বিয়ে না করে পুরো জীবন পার করবো, তবুও এমন বউ দরকার নেই আমার।
আমি না শোনার ভানে সবার সামনে দধি টা রেখে দাঁড়ালাম। শিশির এমন ভাব করছে যেনো এতোক্ষণ এখানে কোনো কিছুই হয়নি, উনার মতো মিচকে শয়তান আর একটাও এই পৃথিবীতে আছে কিনা সন্দেহ, আল্লাহ জানে উনার ছেলেমেয়ে গুলো না জানি এটম বোম হয়। 

এই মিচকে শয়তানের বউটার হবে পোড়া কপাল, মিচকে শয়তানের বাতাসে বেচারির শরীরে হাড্ডি থাকে কি-না সন্দেহ।
আমি বেশ কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলাম, শিশির ভাই, আর উনার অন্য ফ্রেন্ড’দের সামনে, কিন্তু ওরা কেউ আমার দিকে তাকাচ্ছে না। মনে হচ্ছে আমি কোনো রাক্ষস দাঁড়িয়ে আছি।
আমার দিকে তাকালেই যেনো নজর লেগে যাবে।
ইচ্ছে করছে এই শিশিরের বাচ্চার খাবারে এমন নজর দেই, যাতে পেট বেলুনের মতো ফুলে আকাশে উড়াউড়ি করে।


যাতে একমাস টয়লেট কে বেষ্ট ফ্রেন্ড বানিয়ে গল্প করে।
জায়গায় জায়গায় আমাকে অপদস্ত, আল্লাহ জানে আমার বিয়ে হয় কি-না। যে শয়তান নাজিল হয়েছে আমার সাথে তাবিজ দিয়েও তাড়ানো যায় কি-না সন্দেহ। ইচ্ছে করছে শিশিরের মাথায় গরম পানি ঢেলে সবগুলো চুল মুরগির চামড়ার মতো উঠিয়ে উনার চামড়া দিয়ে জুতা বানিয়ে পরতে।


_________
খাওয়ার পর্ব শেষ করে সবাই ছাদের উপরে গেলো। শিশির ভাই আমাকে ডেকে বললো সবার জন্য কফি করে নেওয়ার জন্য।আবার আমাকে বলে দিলেন, এমন কফি যেনো না বানাই খেয়ে সবার মুখ কালো হয়ে যায়।
-আমিও তারাতাড়ি কফি বানিয়ে নিয়ে গেলাম, গিয়ে দেখি সবাই গান গাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে, শিশির ভাইয়ের হাতে অনেক চমৎকার একটা গিটার। আপু টা আমাকে বসতে বললো। আমিও কফি গুলো একপাশে রেখে সবার সাথে বসে গেলাম।সায়মন ভাইকে আমার দিকে আর তাকাতেই দেখিনি।
-আপু টার নাম মিথিলা। সবার আগে আপু টা গান গাইলো, যা এককথায় অসাধারণ। আর শিশির ভাই যে এতো ভালো গিটার বাজাতে পারে জানতামই না।


-সবাই একে একে গান গাইলো, এবার আমার পালা, আমি বললাম আপু আমি পারবো না।
শিশির ভাই আমার কথা শুনে বললো থাক মিথিলা বাদ দে,দেখা যাবে প্রিয়ন্তী গান গাইলে জ্বীন-ভূত সব এসে হাজির হয়ে যাবে ওর গান শুনবার জন্য। পরে আমাদের ঘাড় মটকে দেবে, জ্বীন দাদুকে নানি,চাঁচি, বললেও ছাড়বে না। আর প্রিয়ন্তী যে পাটকাঠি ওকে জ্বীন-ভূতও আছর করবে না।


_________
শিশির ভাইয়ের কথা শুনে ইচ্ছে করছে এখুনি জ্বীন দাদুকে ডেকে বলি এই শিশির ভূত কে আপনার সাথে নিয়ে আপনার কোনো পেত্নী নাতনী থাকলে তাঁর সাথে নিয়ে বিয়ে দিয়ে দিন। যাতে ঝগড়া লেগে লেগে মাথার উপর তোলে আছার মারে, আর প্রতিদিন শিশির ভাইয়ের এই সুন্দর বডি থেকে এক কেজি করে রক্ত খায়। আর মাঝে মাঝে আমি বেড়াতে গিয়ে উনার দুঃখ দেখে দেখে হাসবো আর উনার পেত্নী বউয়ের কানে উনার নামে বেশি বেশি বিষ ঢেলে আসবো। যাতে খুন্তির ছেঁকাটাও না মিস যায়, আর উনি ছ্যাকা খেয়ে ব্যাকা হয়ে উল্লুকের মতো পাগলো ডান্স দিতে থাকবে আর আমি দেখতে থাকবো।
চলবে_________



প্রকাশনায়ঃ-----"মধু'র ভূবণ"

COMMENTS

My Blog List

Name

featured,64,Sad Story,1,slider,65,অন্যান্য,8,ইতিহাস,4,উপন্যাস,12,কবিতা,8,কলাম,4,গল্প,38,ছোট গল্প,15,জীবনী,7,পারিবারিক,6,প্রবন্ধ,9,প্রেম,14,বাস্তবতা,5,বিদ্রোহ,7,বিরহ,8,ভালবাসা,12,ভৌতিক,2,ভ্রমণ কাহিনী,5,ভ্রমন,1,রহস্য,8,রূপকথা,1,রোমান্টিক,5,শিশু সাহিত্য,3,সংকলন,4,সংগ্রহ,2,সংলাপ,2,সামাজিক,7,সাহিত্য,13,স্মৃতিকথা,1,হাস্যরস,1,হুমায়ূন আহমেদ,11,
ltr
item
Golpo Blog: যেনো আজ উনার বউভাত, মনের আনন্দে নেচে-কুঁদে খাচ্ছে। মিষ্টি প্রেমের গল্প, "বেখেয়ালী মন" ৫ম পর্ব । "মধু'র ভূবণ"
যেনো আজ উনার বউভাত, মনের আনন্দে নেচে-কুঁদে খাচ্ছে। মিষ্টি প্রেমের গল্প, "বেখেয়ালী মন" ৫ম পর্ব । "মধু'র ভূবণ"
bangla sera galpo, bangla upponnash, bangla poem, bangla novel, sera golpo, sera bani, love quate, ltop bangla poem, recent bangla abrritti, best bang
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnQ6EBjo4AwaCP-84nEDzwZ4Tg-rlp7rjSrWH8KOd7C9G_T44v0SgYDfGGOrZNzu2rJMFM2AEIy_fFTPd-MNaouGGnXgTdCqIEQ26LA-gIF9IFYVyZ2oATItVudiKRU135pbQncSYqthGW/w640-h360/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%2596%25E0%25A7%2587%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BF+%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25A8+%25E0%25A7%25AB%25E0%25A6%25AE+.jpg
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgnQ6EBjo4AwaCP-84nEDzwZ4Tg-rlp7rjSrWH8KOd7C9G_T44v0SgYDfGGOrZNzu2rJMFM2AEIy_fFTPd-MNaouGGnXgTdCqIEQ26LA-gIF9IFYVyZ2oATItVudiKRU135pbQncSYqthGW/s72-w640-c-h360/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%2596%25E0%25A7%2587%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BF+%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25A8+%25E0%25A7%25AB%25E0%25A6%25AE+.jpg
Golpo Blog
https://golpoblog.mrmodhu.com/2021/05/galpo_34.html
https://golpoblog.mrmodhu.com/
https://golpoblog.mrmodhu.com/
https://golpoblog.mrmodhu.com/2021/05/galpo_34.html
true
3394482685536881275
UTF-8
Loaded All Posts Not found any posts VIEW ALL Readmore Reply Cancel reply Delete By Home PAGES POSTS View All RECOMMENDED FOR YOU LABEL ARCHIVE SEARCH ALL POSTS Not found any post match with your request Back Home Sunday Monday Tuesday Wednesday Thursday Friday Saturday Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat January February March April May June July August September October November December Jan Feb Mar Apr May Jun Jul Aug Sep Oct Nov Dec just now 1 minute ago $$1$$ minutes ago 1 hour ago $$1$$ hours ago Yesterday $$1$$ days ago $$1$$ weeks ago more than 5 weeks ago Followers Follow THIS PREMIUM CONTENT IS LOCKED STEP 1: Share to a social network STEP 2: Click the link on your social network Copy All Code Select All Code All codes were copied to your clipboard Can not copy the codes / texts, please press [CTRL]+[C] (or CMD+C with Mac) to copy