আজ আমার বড়ো আপুর বিয়ে, ক্লাসিক বাংলা প্রেমের গল্প। "বেখেয়ালী মন" ১ম পর্ব। "মধু'র ভূবণ"

SHARE:

                               বেখেয়ালি মন-----১ম পর্ব                                                লেখাঃ-- আফরিন ইভা   ________________ আ...

আজ আমার বড়ো আপুর বিয়ে, ক্লাসিক বাংলা প্রেমের গল্প। "বেখেয়ালী মন" ১ম পর্ব।





                              বেখেয়ালি মন-----১ম পর্ব
                                              লেখাঃ--আফরিন ইভা


 
________________
আমি প্রিয়ন্তী, আজ আমার বড়ো আপুর বিয়ে আমার আপুর নাম মিষ্টি, নাম যেমন মিষ্টি দেখতেও তেমন মিষ্টি, আপুর পেছনে তো সেই ক্লাস সেভেন থেকে ছেলেরা পিঁপড়ের মতো ঘুরঘুর করছে, কেনো ভাই আপনাদের এতো মিষ্টি খেতে মন চাইলে মিষ্টির দোকানে যান না, আপুর পেছন পেছন কী, কুকুরের মতো ঘুরে লাভ আছে? এতো ঘুরাঘুরি করলে তো লাঠির মিষ্টি ছাড়া অন্য কিছু জুটবে না কপালে।

_______
আপু তো সেই কখন থেকেই হু হু করে কেঁদেই যাচ্ছে, আমি বাপু এটাই বুঝতেছিনা এতো কান্নার কী আছে, আপু বলতো আমরা কী তোকে বেঁচে দিচ্ছি, নাকি তোকে বিদেশে পাচার করছি, না তোর কিডনি বিক্রি করছি, আমাকে একটু বলবি?
সারাক্ষণ নুনু বাবুদের মতো চোখের পানিই ফেলে যাচ্ছিস, নাকি তোকে এখন জামাইবাবু এসে কোলে নিয়ে কান্না থামানোর জন্য কাঁদছিস?
ইশ্ আমি হলে হাসতে হাসতে জামাই বাড়ি চলে যেতাম, এতো সুন্দর বর, এতো সুন্দর ঘর।

_____
ওহ্ আপু আর কাঁদিস না তো, নাকের পানি,চোখের পানি এক করে ফেলছিস। কতো টাকা খরচ করে সাজিয়েছি জানিস,টাকা তো আর গাছের পাতা না, টাকা তো আর তোর বর দেয় নি,যদি তোর জামাই গেইটে আমাদের টাকা পুষিয়ে না দেয়, তাহলে জামাইবাবু কে এমন কাজ করবো না, বাথরুমেই আসা যাওয়ার মধ্যে থাকবে, বাসর ঘর কে বাসিঘর বানিয়ে ছাড়বে।

_____
আপু দেখি তো কেঁদে কেঁদে কী করেছিস, প্রিয়ন্তী ওর আপুর মুখটা তুলে দেখে বললো, আল্লাহ আপু কী করেছিস, এটা কী তুই নাকি পেত্নীদের সরদার? তোর এই চেহারা দেখলে তো জিজু বাসর ঘরে তোর পরিবর্তে উনি বেহুঁশ হয়ে যাবে। তখন তো, জামাই জামাই বলে কাঁদবি আর বলবি,আমি আর কখনো বিয়ের সময় কাঁদবো না উঠো তুমি আর একবার বিয়ে করেই দেখো না , সোনা,জাদু মনি, কালা চান আরো কতো কী!

_____
প্রিয়ন্তীর এসব কথা শুনে ওর বোন প্রিয়ন্তীর দিকে তাকিয়ে আরো ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদতে লাগলো।
আর একবার কাঁদলে কিন্তু আপু আমি তোর সাথে যাবো না বলেছি, পরে কিন্তু মত পাল্টিয়ে ফেলবো। পরে আমাকে কিন্তু দোষ দিতে পারবি না।

_____
মিষ্টি এবার কান্না থামিয়ে বললো, দেখ বোন, আর কাঁদবো না, তোকে কিন্তু আমার সাথে যেতেই হবে।
ঠিক আছে যাবো, চিন্তা করিস না দরকার হলে জিজুর কোলে বসে যাবো, আরো বেশি দরকার পরলে তোর ফুলসজ্জা ঘরে আমি তুই একসাথে থাকবো জিজু কে বের করে দেবো।
----মিষ্টি অবাক চোখে বোনের দিকে তাকিয়ে রইলো।
--- আচ্ছা আপু তুমি ভালোই ভালো এখানে থাকো, আমি দেখি জিজু আসলো কি-না?
---প্রিয়ন্তী নিচে গিয়ে দেখলো ওর বাবা অনেক কষ্ট করছে। বিয়েতে আসা কাজের লোকগুলো কে বললো," কী ব্যাপার আংকেলরা আমার বাবা বৃদ্ধ মানুষ, আপনারা আরাম করছেন, আর উনি কাজ করছেন, চলুন আপনাদের কে আমি এসি রুমে নিয়ে যা-ই, আপনারা আরাম ছে ঘুমবেন।
---- কাজের লোকগুলো যেনো থতমত খেয়ে গেলো।
--- আসলে না, আমরা একটু রেস্ট নিচ্ছিলাম বলে চোরা চোখে আমাকে দেখে বাবার থেকে কাজ নিয়ে করতে লাগলো।

_____
আমার শায়লা খালা আমাকে দেখে ডেকে বললো," প্রিয়ন্তী এতো দৌড়াচ্ছিস কেনও? তুই কী এখনো সেই ছোট্ট খুকুমণি টা আছিস? আমার তো মনে হচ্ছে তোর বিয়ের পর বাচ্চা পেটে হলে, তুই দৌড়াদৌড়ি করেই নিজের বাচ্চা নিজেই বের করে ফেলবি হসপিটালে আর যেতে হবে না।
-- আহ্ খালা আমি তো বরযাত্রী আসছে কি-না তাই দেখতে যাচ্ছি। আর শোনো, খালা মনি, আমার মিষ্টি আপুকে বোকা পেয়ে ধরে বেঁধে বিয়ে দিয়ে দিচ্ছ, আমাকে কিন্তু পারবে না।
--- আমি তো ভাবছি, তোর জামাই কে আমরা চোখের দেখা দেখতে পারবো কিনা? তোর কী কখনো বিয়ে হবে, তোর মতো উড়োচণ্ডীকে বিয়ে করবে কে?
--- চিন্তা করো না খালা মনি হঠাৎ দেখবে পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে তোমার মতো নাদুস নুদুস দুই,তিন হালি বাচ্চা নিয়ে তোমার সামনে হাজির হয়ে যাবো।
--- খালা অবাক হয়ে বললো দুই তিন হালি তা কী করে? তা কয় বছরে এতো বাচ্ছা নিবি আমি কী তখন বেঁচে থাকবো।
--- খালা কী যে বোকার মতো কথা বলো না, প্রসেসিং ভালো করে করলে কেনও হবে না বলো?
--- খালা অবাক চোখে তাকিয়ে আবার জিজ্ঞেস করলো, তা এতো বাচ্চা কেনও নিবি আমাকে কী একটু বলবি?


--- হুম কেনও নয়,আমি আর বাবুদের আব্বু যখন ঝগড়া করবো, তখন দল ভারি করতে হবে নাহ, বাচ্চাদের কে তখন বলবো যাও বাচ্চারা তোমার বাবাকে আক্রমণ করো,তখন কেউ পায়ে, কেউ কাঁধে, কেউ হাতে কামড়াতে থাকবে, আর আমি তখন জিতে যাবো। আমি আর বাচ্চারাও যদি বাচ্চাদের বাবার সাথে না পারি তোমাকেও খবর দেবো, তোমার যা ফিগার কমে হলেও তুমি একশো বিশ কেজি হবেই হবে, ইশ্ আমার বেচারা জামাই তো ভয় পেয়ে একনাম্বার, দুই নাম্বারও করে দিবে। এখন বলো আমার পরিকল্পনা কেমন লাগলো?


-- আমি খালার দিকে তাকিয়ে দেখলাম খালা যেনো একটু বিচলিত হলো আমার কথা শুনে।
এখন বলো, খালু জান তো বুড়ো হয়ে গেছে তোমার জন্য ঘটকালি করতে হবে কিনা?
--- তবে রে দাঁড়া বলে খালা মনি আমাকে দিলো দৌড়ানি, আমি এক দৌড়ে গেইটে গিয়ে দেখলাম বরযাত্রীর গাড়ি চলে এসেছে, ভীষণ রকম হৈচৈ পড়ে গেলো,আমি তাড়াতাড়ি জিজু কে বরণ করতে গেইটে আমার কিছু বান্ধবী কে নিয়ে শরবত খাওয়াতে গেলাম।
গিয়ে দেখি কেউ কেউ এমন ঠেলাঠেলি করে ঢুকছে যেনো এখানে বাচ্চাদের বিস্কুট বিতরণ করা হচ্ছে,আগে যখন মক্তবে যেতাম, কেউ নতুন কোরআন নিলে বাচ্চাদের মধ্যে বিস্কুট বিতরণ করা হতো, এখন তো এই ঠেলাঠেলি করা মানুষগুলোকে বলতে ইচ্ছে করছে বাচ্চারা ঠেলাঠেলি করো না সবাই কে বিস্কুট দেওয়া হবে , আমি তো মনে মনে আল্লাহ আল্লাহ করছি। যাক্ অবশেষে আমার জিজু কে দেখতে পেলাম সুদর্শন এক পুরুষ , মাশাআল্লাহ মিষ্টি আপুর সাথে, জিলাপি দোলা ভাইকে ভালোই মানাবে।
ইশ্ জিজুর নাম মায়ান না রেখে জিলাপি রাখলেই ভালো হতো, তাহলে আমার , ভাগ্নে ভাগ্নির নাম, গজা,চিনি রাখতে পারতাম, তখন আপুদের ফ্যামিলি টা মিষ্টান্ন ভাণ্ডার ফ্যামিলি এক নামে চিনে যেতো।


________
আমার বান্ধবীরা আমার সাথে থাকতে থাকতে অনেক বান্ধরনি হয়েছে, মস্তিষ্কের গোবর এখন বুদ্ধিতে পরিণত হয়েছে। জিজু কে একটা চেয়ারে বসতে দিয়ে জিজুর সামনে বান্ধবীরা একটি ফিতা ধরলো, আমিও তাল মিলিয়ে কিছু টাকার অংকের টুকেন একটা প্লেটে রেখে জিজুর সামনে ধরলাম, জিজু যে একটু লজ্জা পাচ্ছে তা ঠিকই বুঝতে পারছি। আমি বললাম এখান থেকে একটা টুকরো উঠিয়ে আমাদের পাওনা বুঝিয়ে শরবত খাইয়ে জিজু কে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে তাঁর আগে নয়।
--- ওহ্ তাহলে এই ব্যাপার নো প্রবলেম আপনাদের টাকা আপনারা পাবেনই বিয়াইন।
--- আমি চোখগুলো উপরের দিকে তাকিয়ে দেখলাম ভীষণ হিরো হিরো ভাবে এক ছেলে দাঁড়িয়ে আছে, পড়নে তাঁর ব্রান্ডের ধূসর কালারের ব্লেজার, হাতে এক্সপেন্সিভ ঘড়ি, চুলগুলো মারাত্মক রকম স্টাইল করা,ভীষণ রকম ফর্সা, ঠোঁটগুলোতে যেনো রক্তিম আভা ছড়িয়ে আছে। ছেলেটা কে দেখে বুক টা ধুক করে কেঁপে উঠলো,যেনো ভূমিকম্প এসেছিলো আমার বুকে।

--- ছেলেটা চুলগুলোতে হাত বুলিয়ে বলতে লাগলো,তা বিয়াইন ভাইয়ের হয়ে আমিই না হয় এক টুকরো কাগজ উঠিয়ে দেখি আপনার ভাগ্য কতোটা ভালো, বলে একটা টুকেন খুলে মুখ টিপে টিপে হাসতে লাগলো, যেনো টুকেনে কেউ উনাকে প্রেম নিবেদন করেছে।
উনি ঠোঁট উল্টিয়ে বলতে লাগলো আহা, আমাদের বিয়ানের ভাগ্য দেখি পঁচা আমের মতো, ইশ্ বিয়াইন মাত্র একশো টাকা, এতো বাজে ভাগ্য নিয়ে কিভাবে ঘোরছেন?

---- আমি তো হতবাক আমি নিজ হাতে টুকরোগুলো তে লিখেছি , দশ হাজারের এর নিচে কোনো সংখ্যাই লেখা হয়নি, আর এ ছেলে বলছে একশত টাকা মাত্র।
নিশ্চয়ই কোনো চিটিং করা হয়েছে।
কিন্তু এখন তো এঁদের সাথে পেরেও উঠবোনা বলে নিশ্চুপ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকলাম।

---- ছেলেটা কে কেউ একজন ব'লে উঠলো, দেখি শিশির আমাদেরকেও টুকেনটা দেখা, আরেকজন ছেলে বললো শিশির তুই তো ঠিকই বলছিস, আমাদের বিয়াইনের কপাল খানা দেখি পঁচা মিষ্টি কুমড়ো, উপরে পিট পাট ভেতরে পঁচা।

--- এতোক্ষণে বুঝলাম বজ্জাত সুদর্শন হিরো আলমের নাম শিশির।শিশির ছেলেটা তাহলে মনে হয় জিজুর ভাই, আমি আগেই খালা মনি থেকে শুনেছি জিজুর আরো একজন ভাই আছে নাম শিশির না বেয়াদবের ঋষি।

--- বেয়াদবের ঋষি আবার বললো মায়ান ভাই তোমার শ্যালিকা একশতো টাকার কপাল, আমরা কী ঠকাতে পারি আমাদের মিনি বিয়াইনকে। একহাজার টাকা দিয়ে দাও, পিচ্চি বিয়াইনরা কিছু চিপস,টিপস কিনে খাক।
শিশির উল্টানো একটা শরবত আমার হাতে দিয়ে বললো, " কী বিয়াইন শরবতের গ্লাস খানা উল্টিয়ে রেখেছেন কেনও,আপনিও কী উল্টো নাকি, নাকি আপনার সবই উল্টাপাল্টা।
আহা বিয়াইন আমি ছাড়া বুঝি আপনার দিকে তাকানোর মতো কেউ নেই। শাড়ি খানাও তো দেখি উল্টো পড়েছেন।

--- আমি নিজেকে সুক্ষ্মভাবে পর্যবেক্ষণ করে দেখলাম যে আসলেই তো আমি শাড়িটা উল্টো পড়েছি, আমি এবার নিজেই বোকা বনে গেলাম।
আমি ভাবলেশহীন ভাবে দাঁড়িয়ে রইলাম, আর জিজু কে দিয়ে শিশির ছেলেটা ফিতা কেটে ভেতরে চলে গেলো।
আমার বান্ধবীরা তো আমাকে ইচ্ছেমতো ঝাড়লো, বললো যে, আমি নিজেই মাথা বর্তি গোবর নিয়ে ঘোরাঘুরি করি।
একে তো ঔষধের শিশি আমাকে অপমান করে গেলো, তাঁর উপর আমার এই ট্যাটনা, চুন্নি বান্ধবীদের অত্যাচার ইচ্ছে তো করছে দুই একটা বান্ধবীর লেজ ধরে সাপের নাচ নাচাতে।


---আমি তাড়াতাড়ি রুমে গিয়ে শাড়ি ঠিক করে বের হলাম, কোথা থেকে সেই বজ্জাতের ঋষি আমার সামনে এসে বললো, তা বিয়াইন শাড়ি পড়ে এমন মিনিবাস সেজেছেন কেনও? শুনেন মিনিবাস কিন্তু কেউ চড়তে চায় না,এসব মিনিবাস যে কোনো সময় এক্সিডেন্ট করে। আপনাকে যেনও কার মতো লাগছে কার মতো মনে তো করতে পারছি না।
ওহ্ মনে পড়েছে হলিউড মুভির একটা পেত্নীর রানীর মতো।
আপনি কী জানেন ঐ পেত্নী কে দেখে আমি একমাস ঘুমাইনি, এখন আপনাকে দেখে যে কয়মাস না ঘুমিয়ে কাটাতে হয় আল্লাহ জানে।


--- আমি মনে মনে অপমান বোধ করলাম, মনে মনে ভাবলাম সবাই আমার কতো প্রশংসা করে আর এই শিশির তো আমাকে অপমান করে পেত্নী বানিয়ে ছাড়লো।একটু পর দেখা যাবে রাক্ষসও বাদ যাবে না।
--- আচ্ছা বিয়াইন বলেন তো আপনাকে দেখে কেউ কী ক্রাশ খেয়েছে কখনো?
--- আমি যে-ই কিছু একটা হাসি ফুটিয়ে বলতে যাবো, তখুনি শিশির বলে উঠলো, ওহ্ বুঝছি তাঁরা মনে হয়, ক্রাশ খাওয়ার বদলে কাঁশি উঠিয়ে ফেলেছে, তখন তো বেচারা রা ডাক্তার দেখাতেই ব্যাতিব্যাস্ত।
আচ্ছা বিয়াইন আপনাকে এমন মিনিপ্যাক মিনিপ্যাক লাগছে কেনও বলুন তো আমার মনে হচ্ছে আপনি ক্লাস নাইনে পড়েন।


---আমি মনে মনে চিন্তা করলাম , আমার হাইট পাঁচ ফুট চার, মাস্টার্সে পড়ি তবুও আমাকে মিনিপ্যাক লাগছে , আসলে এ তো জিরাফের মতো লম্বা এর কাছে তো আমাকে মিনিপ্যাক মিনিপ্যাক 'ই' লাগবেই।
--- শিশির উৎসুক হয়ে বললো আমার না একটা বিড়ালছানা ছিলো ওর নাম মিনিপ্যাক রেখেছিলাম, কিন্তু এটার একটা বদঅভ্যেস ছিলো,প্রতিদিন আমাকে জড়িয়ে ধরে খাটে এক নাম্বার দুই নাম্বারও করে দিতো বুঝছেন তো কতোটা দুষ্ট আমার মিনিপ্যাকটা।
--- এবার এই সুপার বজ্জাতের কথা শুনে মনে মনে রাগ উঠে গেলো।
আমি নিজেকে সংযত রেখে বললাম ঠিক আছে আমি এখন আসি।
--- শিশির আবার বললো এই যে বিয়াইন বরপাতে কীসের দুরুস দিয়েছেন? আবার বিড়াল টিড়ালের দেননি তো দেইখেন?
--- বজ্জাত পারলে তোকে বিড়ালের দুরুস,কোর্মা , রোস্ট খাইয়ে বিড়ালের মতো হাড্ডি নরম করে ছাড়তাম, যাতে করে তোর মতো ছেছড়া পড়ে পড়ে হাড্ডি-গুড্ডি ভেঙে পঙ্গু হাসপাতালে পড়ে থাকতিস।



#চলবে_____






প্রকাশনায়ঃ------"মধু'র ভূবণ" 





COMMENTS

My Blog List

Name

featured,64,Sad Story,1,slider,65,অন্যান্য,8,ইতিহাস,4,উপন্যাস,12,কবিতা,8,কলাম,4,গল্প,38,ছোট গল্প,15,জীবনী,7,পারিবারিক,6,প্রবন্ধ,9,প্রেম,14,বাস্তবতা,5,বিদ্রোহ,7,বিরহ,8,ভালবাসা,12,ভৌতিক,2,ভ্রমণ কাহিনী,5,ভ্রমন,1,রহস্য,8,রূপকথা,1,রোমান্টিক,5,শিশু সাহিত্য,3,সংকলন,4,সংগ্রহ,2,সংলাপ,2,সামাজিক,7,সাহিত্য,13,স্মৃতিকথা,1,হাস্যরস,1,হুমায়ূন আহমেদ,11,
ltr
item
Golpo Blog: আজ আমার বড়ো আপুর বিয়ে, ক্লাসিক বাংলা প্রেমের গল্প। "বেখেয়ালী মন" ১ম পর্ব। "মধু'র ভূবণ"
আজ আমার বড়ো আপুর বিয়ে, ক্লাসিক বাংলা প্রেমের গল্প। "বেখেয়ালী মন" ১ম পর্ব। "মধু'র ভূবণ"
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjgLeM6p-qzzsevIpl4VDCm1xmd5BLsqkJVyOSOmDh1A_7Hcquxs3n3fXj-bBtvlv4GAZrlMgRUFrNF4j8-EHFYA8505-JxvHTorQPfe6GXJg-ClCh8LrbNiiW6ElU3ZKDPTwJyTHklaIHp/w640-h360/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%2596%25E0%25A7%2587%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BF+%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25A8+%25E0%25A7%25A7%25E0%25A6%25AE+.jpg
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjgLeM6p-qzzsevIpl4VDCm1xmd5BLsqkJVyOSOmDh1A_7Hcquxs3n3fXj-bBtvlv4GAZrlMgRUFrNF4j8-EHFYA8505-JxvHTorQPfe6GXJg-ClCh8LrbNiiW6ElU3ZKDPTwJyTHklaIHp/s72-w640-c-h360/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%2596%25E0%25A7%2587%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BF+%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25A8+%25E0%25A7%25A7%25E0%25A6%25AE+.jpg
Golpo Blog
https://golpoblog.mrmodhu.com/2021/05/galpo_14.html
https://golpoblog.mrmodhu.com/
https://golpoblog.mrmodhu.com/
https://golpoblog.mrmodhu.com/2021/05/galpo_14.html
true
3394482685536881275
UTF-8
Loaded All Posts Not found any posts VIEW ALL Readmore Reply Cancel reply Delete By Home PAGES POSTS View All RECOMMENDED FOR YOU LABEL ARCHIVE SEARCH ALL POSTS Not found any post match with your request Back Home Sunday Monday Tuesday Wednesday Thursday Friday Saturday Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat January February March April May June July August September October November December Jan Feb Mar Apr May Jun Jul Aug Sep Oct Nov Dec just now 1 minute ago $$1$$ minutes ago 1 hour ago $$1$$ hours ago Yesterday $$1$$ days ago $$1$$ weeks ago more than 5 weeks ago Followers Follow THIS PREMIUM CONTENT IS LOCKED STEP 1: Share to a social network STEP 2: Click the link on your social network Copy All Code Select All Code All codes were copied to your clipboard Can not copy the codes / texts, please press [CTRL]+[C] (or CMD+C with Mac) to copy