bangla sera galpo, bangla upponnash, bangla poem, bangla novel, sera golpo, sera bani, love quate,
অবাক করা ভালবাসা
সৌভাগ্য কামনায়, সম্মান প্রদর্শনার্থে বা
কিছু প্রাপ্তির আনন্দ প্রকাশার্থে ঐ বস্তুতে,
অধরোষ্ঠ স্পর্শ করানোও চুম্বন। স্নেহ-ভালবাসা প্রকাশার্থে চুম্বন একটি সাধারণ প্রথা। যৌনসঙ্গমকালে চুম্বন একটি গুরুত্বপূর্ণ শৃঙ্গার।বাৎস্যায়নের কামসূত্রে বিভিন্ন প্রকার চুম্বনের বর্ণনা পাওয়া যায়।
জার্মানির ফ্রাইবুর্গে ১৮৬৭ সালে, সদ্য ১৭ বছর বয়সী একটি মেয়ে মারা যায়। তাকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়, ফ্রেইবার্গ এর কবরে।
অবাক করা ব্যপার হলো কেউ জানেনা,
তার কবরে ১৫০ বছর ধরে প্রতিদিন কে বা কারা-তাজা ফুল রেখে যায়।
গ্রীষ্ম, শীত এমনকি ভারী তুষারপাতের দিনেও তার কবরে তাজা ফুল পাওয়া যায়।
ক্যারলিন ক্রিস্টিন ওয়াল্টারের যে হাতে একটি বই ধরা, সেই হাতে কে বা কারা তাজা ফুল রেখে যায়- সেটা ১৫০ বছরজুড়ে আজও একটা রহস্য।
মেয়েটি মারা যাবার পরে, ১৫০ বছরে
কমপক্ষে ৫০,০০০ এর বেশী তাজা ফুল
তার কবরে দেয়া হয়েছে।
ক্যারলিন এবং তার বড় বোন সেলমা,,,,
তাদের মা-বাবা মারা যাবার পরে, তাদের দাদির কাছে ফ্রাইবুর্গে আসে। সেখানে ক্যারলিন তখন ১৬ বছর বয়সে পড়লে স্কুলে ভর্তি হয়।
সে ছাত্রী হিসেবে এবং মানুষ হিসেবেও ভাল ছিলো। তার বড় বোন সেলমা বিয়ে করলে, ক্যারলিন বোনের পরিবারের সাথে বসবাস করতে শুরু করে।
১৮৬৭ সালের গ্রীষ্মের শুরুতে, ক্যারলিন ১৭ বছরে পড়ার আগেই আবিস্কৃত হয় যে,,,
সে যক্ষ্মায় আক্রান্ত।
তা থেকে খুব যন্ত্রণা ভোগ করে, এবং এর কয়েক সপ্তাহ পরেই ক্যারলিন মারা যায়।
ক্যারলিনের মৃত্যুর পরে,,
বড় বোন সেলমা চেয়েছিলো, বোনের কবরটিতে একটি ভাস্কর্য স্থাপন করতে।
ক্যারলিনের জীবনের শেষ দিকে, বিছানায় শুয়ে বই পড়ার স্মৃতি-- তার মনে হয়ত গেঁথে গিয়েছিলো।
তাই ভাস্কর্যকে সেভাবেই ভাস্কর্য স্থাপন করতে বলছিলেন।
২০০ বছরের পুরানো ফ্রীডহফ সিমেট্রিতে, ক্যারলিনের কবরটি বাহিরের দেয়ালের সাথে বসানো হয়। যেখানে আগে থেকে, অনেকেই চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন।
মেয়েটি মারা যাবার পরে তার কবরে প্রতিদিন তাজা ফুল দেওয়ার জন্য, ঘটনাটা এখনও লোকমুখে বিখ্যাত হয়ে আছে।
ক্যারলিন মারা যাবার পর বড় বোন সেলমা,
তার কবরে ফুল দিতে যেতো মাঝে মাঝে।
তবে যারা কবরস্থান পরিদর্শন করতো,
প্রায়ই তারা লক্ষ্য করতো যে-- সবসময়ই ক্যারলিনের কবরে একটি তাজা ফুল থাকতো।
মহাকালের নিয়মে--- দিন, মাস, বছর ধরে এটি অদৃশ্য নিয়মে পরিনত হয়ে যায়।
গ্রাউন্ড কিপার বলেছিল যে,, প্রতিদিন ফুলগুলো কে দিয়ে যায়? তা কেউ বলতে পারেনা।
তারা কখনও কোনো ভয়েরও স্বীকার হননি কোনোদিন।
অবাক করা ব্যপার হলো, এমনটা করার জন্য ক্যারলিন কোনো যুবককে বলেও যায়নি কোনোদিন।
কিন্তু লোকমুখে প্রচলিত আছে, ক্যারলিনকে যে ছেলেটি পড়াতো- সেই ছেলেটি ক্যারলিনকে খুব পছন্দ করতো।
ক্যারলিন মারা যাবার পরে, তাকে কখনও জনসম্মুখে খুব বেশি দেখা যায়নি।
সে হয়তো শুরুতে এই কাজ করতে পারে! কিন্তু, তার তো ১৫০ বছর ধরে বেঁচে থাকার কথা না।
এবং তার পরে,, তার পরিবারের কাউকে নির্দেশ দিয়ে গিয়েছিলো কিনা, বংশ পরম্পরায় এই কাজ করে যেতে-- এটা কেউই বলতে পারে না।
আপনি যদি আজকেও সেই কবরের কাছে যান,
তবে সকালে দেখতে পাবেন তাজা একটি ফুল কবরের ভাস্কর্যের হাতে দেওয়া আছে।
এখনও তার কবরে সূর্যের মিষ্টি আলো, গাছের পাতা ভেদ করে, খুব অল্প মেলে।
প্রতিদিন ঝিরিঝিরি মিষ্টি বাতাস বয়ে যায়।
খুব শীতে তুষারপাত, ক্যারলিনের কবর ঢেকে দেয়। কিন্তু একটি তাজা ফুল দিতে কে যেনো প্রতিদিন
ভুল করেনা।
হায় ক্যারলিন,,,,,,
সে কি বুঝতে পারে????
কি অমোঘ ভালোবাসায় সে জড়িয়ে থাকে প্রতিদিন।
তার কবরে ১৫০ বছর ধরে প্রতিদিন কে বা কারা-তাজা ফুল রেখে যায়।
গ্রীষ্ম, শীত এমনকি ভারী তুষারপাতের দিনেও তার কবরে তাজা ফুল পাওয়া যায়।
ক্যারলিন ক্রিস্টিন ওয়াল্টারের যে হাতে একটি বই ধরা, সেই হাতে কে বা কারা তাজা ফুল রেখে যায়- সেটা ১৫০ বছরজুড়ে আজও একটা রহস্য।
মেয়েটি মারা যাবার পরে, ১৫০ বছরে
কমপক্ষে ৫০,০০০ এর বেশী তাজা ফুল
তার কবরে দেয়া হয়েছে।
ক্যারলিন এবং তার বড় বোন সেলমা,,,,
তাদের মা-বাবা মারা যাবার পরে, তাদের দাদির কাছে ফ্রাইবুর্গে আসে। সেখানে ক্যারলিন তখন ১৬ বছর বয়সে পড়লে স্কুলে ভর্তি হয়।
সে ছাত্রী হিসেবে এবং মানুষ হিসেবেও ভাল ছিলো। তার বড় বোন সেলমা বিয়ে করলে, ক্যারলিন বোনের পরিবারের সাথে বসবাস করতে শুরু করে।
১৮৬৭ সালের গ্রীষ্মের শুরুতে, ক্যারলিন ১৭ বছরে পড়ার আগেই আবিস্কৃত হয় যে,,,
সে যক্ষ্মায় আক্রান্ত।
তা থেকে খুব যন্ত্রণা ভোগ করে, এবং এর কয়েক সপ্তাহ পরেই ক্যারলিন মারা যায়।
ক্যারলিনের মৃত্যুর পরে,,
বড় বোন সেলমা চেয়েছিলো, বোনের কবরটিতে একটি ভাস্কর্য স্থাপন করতে।
ক্যারলিনের জীবনের শেষ দিকে, বিছানায় শুয়ে বই পড়ার স্মৃতি-- তার মনে হয়ত গেঁথে গিয়েছিলো।
তাই ভাস্কর্যকে সেভাবেই ভাস্কর্য স্থাপন করতে বলছিলেন।
২০০ বছরের পুরানো ফ্রীডহফ সিমেট্রিতে, ক্যারলিনের কবরটি বাহিরের দেয়ালের সাথে বসানো হয়। যেখানে আগে থেকে, অনেকেই চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন।
মেয়েটি মারা যাবার পরে তার কবরে প্রতিদিন তাজা ফুল দেওয়ার জন্য, ঘটনাটা এখনও লোকমুখে বিখ্যাত হয়ে আছে।
ক্যারলিন মারা যাবার পর বড় বোন সেলমা,
তার কবরে ফুল দিতে যেতো মাঝে মাঝে।
তবে যারা কবরস্থান পরিদর্শন করতো,
প্রায়ই তারা লক্ষ্য করতো যে-- সবসময়ই ক্যারলিনের কবরে একটি তাজা ফুল থাকতো।
মহাকালের নিয়মে--- দিন, মাস, বছর ধরে এটি অদৃশ্য নিয়মে পরিনত হয়ে যায়।
গ্রাউন্ড কিপার বলেছিল যে,, প্রতিদিন ফুলগুলো কে দিয়ে যায়? তা কেউ বলতে পারেনা।
তারা কখনও কোনো ভয়েরও স্বীকার হননি কোনোদিন।
অবাক করা ব্যপার হলো, এমনটা করার জন্য ক্যারলিন কোনো যুবককে বলেও যায়নি কোনোদিন।
কিন্তু লোকমুখে প্রচলিত আছে, ক্যারলিনকে যে ছেলেটি পড়াতো- সেই ছেলেটি ক্যারলিনকে খুব পছন্দ করতো।
ক্যারলিন মারা যাবার পরে, তাকে কখনও জনসম্মুখে খুব বেশি দেখা যায়নি।
সে হয়তো শুরুতে এই কাজ করতে পারে! কিন্তু, তার তো ১৫০ বছর ধরে বেঁচে থাকার কথা না।
এবং তার পরে,, তার পরিবারের কাউকে নির্দেশ দিয়ে গিয়েছিলো কিনা, বংশ পরম্পরায় এই কাজ করে যেতে-- এটা কেউই বলতে পারে না।
আপনি যদি আজকেও সেই কবরের কাছে যান,
তবে সকালে দেখতে পাবেন তাজা একটি ফুল কবরের ভাস্কর্যের হাতে দেওয়া আছে।
এখনও তার কবরে সূর্যের মিষ্টি আলো, গাছের পাতা ভেদ করে, খুব অল্প মেলে।
প্রতিদিন ঝিরিঝিরি মিষ্টি বাতাস বয়ে যায়।
খুব শীতে তুষারপাত, ক্যারলিনের কবর ঢেকে দেয়। কিন্তু একটি তাজা ফুল দিতে কে যেনো প্রতিদিন
ভুল করেনা।
হায় ক্যারলিন,,,,,,
সে কি বুঝতে পারে????
কি অমোঘ ভালোবাসায় সে জড়িয়ে থাকে প্রতিদিন।
চুম্বনের ইতিবৃত্ত্ব
আদর করা বা স্নেহ প্রকাশ করা।সাধারণভাবে প্রেম, কাম, স্নেহ, অনুরাগ-
শ্রদ্ধা, সৌজন্য অথবা শুভেচ্ছা প্রকাশার্থে
অন্য কারো চিবুক, করতল, কপাল বা অন্য কোন অঙ্গে,,, ঠোঁট অর্থাৎ অধরোষ্ঠ স্পর্শ করা।
শ্রদ্ধা, সৌজন্য অথবা শুভেচ্ছা প্রকাশার্থে
অন্য কারো চিবুক, করতল, কপাল বা অন্য কোন অঙ্গে,,, ঠোঁট অর্থাৎ অধরোষ্ঠ স্পর্শ করা।
সৌভাগ্য কামনায়, সম্মান প্রদর্শনার্থে বা
কিছু প্রাপ্তির আনন্দ প্রকাশার্থে ঐ বস্তুতে,
অধরোষ্ঠ স্পর্শ করানোও চুম্বন। স্নেহ-ভালবাসা প্রকাশার্থে চুম্বন একটি সাধারণ প্রথা। যৌনসঙ্গমকালে চুম্বন একটি গুরুত্বপূর্ণ শৃঙ্গার।বাৎস্যায়নের কামসূত্রে বিভিন্ন প্রকার চুম্বনের বর্ণনা পাওয়া যায়।
তবে আধুনিক কাল অবধি,
তাহিতি এবং আফ্রিকা মহাদেশের
তাহিতি এবং আফ্রিকা মহাদেশের
কোনো কোনো আদিবাসী সমাজে চুম্বন প্রথা অজ্ঞাতই রয়ে গেছে।
সংস্কৃত "চুম্বন" থেকে বাংলায় "চুমা", "চুমু", "চুমো" প্রভৃতি শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। মানব সভ্যতার বিভিন্ন পর্যায়ে নানা অনুষ্ঠান ও উৎসবে চুম্বন প্রথা ব্যবহৃত হয়ে এসেছে।
এটি অভিবাদনের সাধারণ একটি রীতি।
পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলিতেও চুম্বন বর্ণিত হয়েছে।হোমারের রচনা থেকে জানা যায় যে, প্রাচীন গ্রিসে শ্রদ্ধা প্রদর্শনের পন্থা হিসেবে ওষ্ঠ, হস্ত
ও পদ চুম্বনের প্রথা প্রচলিত ছিল।
প্রাচীন রোমে, ইসাক ডি’ইসরায়েলির বর্ণনা থেকে জানা যায় যে, কেউ কেউ একনায়কের হস্ত চুম্বনের অনুমতি প্রাপ্ত হলে "নিজেদের ভাগ্যবান মনে করতেন"।
আধুনিক যুগেও চুম্বন প্রায়শই ধর্মোপাসনার অঙ্গ হিসেবে পরিগণিত হয়। হজ্জ পালন কালে মুসলমানরা ক্বাবার প্রাচীরে স্থাপিত হজরে আসওয়াদ নামক পাথরটিতে চুম্বন করে থাকে।
ভাই বোনের অদ্ভূত ভালোবাসা
সংস্কৃত "চুম্বন" থেকে বাংলায় "চুমা", "চুমু", "চুমো" প্রভৃতি শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। মানব সভ্যতার বিভিন্ন পর্যায়ে নানা অনুষ্ঠান ও উৎসবে চুম্বন প্রথা ব্যবহৃত হয়ে এসেছে।
এটি অভিবাদনের সাধারণ একটি রীতি।
পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলিতেও চুম্বন বর্ণিত হয়েছে।হোমারের রচনা থেকে জানা যায় যে, প্রাচীন গ্রিসে শ্রদ্ধা প্রদর্শনের পন্থা হিসেবে ওষ্ঠ, হস্ত
ও পদ চুম্বনের প্রথা প্রচলিত ছিল।
প্রাচীন রোমে, ইসাক ডি’ইসরায়েলির বর্ণনা থেকে জানা যায় যে, কেউ কেউ একনায়কের হস্ত চুম্বনের অনুমতি প্রাপ্ত হলে "নিজেদের ভাগ্যবান মনে করতেন"।
আধুনিক যুগেও চুম্বন প্রায়শই ধর্মোপাসনার অঙ্গ হিসেবে পরিগণিত হয়। হজ্জ পালন কালে মুসলমানরা ক্বাবার প্রাচীরে স্থাপিত হজরে আসওয়াদ নামক পাথরটিতে চুম্বন করে থাকে।
ভাই বোনের অদ্ভূত ভালোবাসা
সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার সময় পাশের দোকান থেকে ২টা ডিম আর একটা নুডুলসের প্যাকেট নিয়ে বাসায় ঢুকলাম। আপুর রুমের সামনে গিয়ে আমার বন্ধু রাকিবকে ফোন দিয়ে আপুকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলতে লাগলাম,
-- দেখ, তোর বোনের মত আমার বোন না। আমার বোনকে যদি রাত ১১টার সময়ও বলি আপু বিরিয়ানী খাবো আপু ঠিকিই আমার জন্য বিরিয়ানী রান্না করবে। এটা হলো ভাইয়ের প্রতি বড় বোনের ভালোবাসা। আমাদের ভাই বোনের ভালোবাসা দেখে কিছু শিখ কাজে লাগবে।
তারপর ফোনটা রেখে হাসি মুখে আপুর রুমে ঢুকলাম। আপু তখন টেবিলে বসে একমনে বইয়ের দিকে তাকিয়ে আছে। আমি একটু কাশির আওয়াজ করতেই আপু আমার দিকে তাকিয়ে বললো,
- আমাকে কি তোর গাড়ির টিউব মনে হয়, যে তুই আমাকে হাওয়া দিবি আর আমি ফুলবো? কয়েকদিন পর আমার পরীক্ষা এখন চোখের সামনে থেকে যা। আমি কোন নুডুলস রান্না করতে পারবো না।
আমি নুডুলসের প্যাকেট আর ডিমগুলো আপুর বিছানায় রাখতে রাখতে বললাম,
-- আমার ফ্রেশ হতে ১০ মিনিট লাগবে। ততক্ষণে হয়ে যাবে আশা করি।
আপু চিৎকার করে বললো,
- বান্দর,আমি বলেছি না আমি পারবো না...
আমি আর কিছু না বলে আপুর রুম থেকে বের হয়ে আসলাম। আমি জানি ঠিক ১০ মিনিট পর আমার জন্য আপু নুডুলস রান্না করে নিয়ে আসবে...
পরদিন সকালে শ্রাবণীর(আমার গার্লফ্রেন্ড) সাথে দেখা করতে যাবো অথচ হাতে একটা টাকা নেই। আপুর রুমে গিয়ে দেখি আপু বেলকনিতে ফুলগাছে পানি দিচ্ছে। আমি আপুর পাশে এসে আপুকে বললাম,
-- আপু তুই জানিস আমি তকে কতটা ভালোবাসি?
আপু আমার দিকে বিরক্তিকর চোখে তাকিয়ে বললো,
- আমি তোর কোন ময়লা কাপড় চোপড় ধুঁতে পারবো না। আর আমার হাতে একটা টাকাও নেই।
আমি অসহায় দৃষ্টিতে আপুর দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- তুই সব সময় আমায় ভুল বুঝিস। যায় হোক, তোকে একটা কথা বলতে এসেছি। গলির মোড়ে একটা লোক অর্কিডের চারাগাছ নিয়ে বসে আছে। একেকটা অর্কিডের চারা ১০০ টাকা মাত্র। যদি পারিস কিনে নিয়ে আয়। আর যাওয়ার সময় সাবধানে যাস কারণ পাশের বাসার আজিজ আংকেলের কুকুরটা রাস্তায় দৌড়াদৌড়ি করছে। তুই তো আবার কুকুর ভয় পাস...
আমার কথা শুনে আপু খুশিতে আত্মহারা হয়ে বললো,
- আমার সোনা ভাই, তুই একটু কিনে এনে দে। আমি কুকুরটাকে প্রচন্ড ভয় পাই।
এই বলে আপু আমাকে ৫০০টাকার একটা নোট দিয়ে বললো,
- ৫টা চারা আনবি।
আমি পকেটে টাকাটা রাখতে রাখতে বললাম,
-- অসংখ্য ধন্যবাদ আপু ছোট ভাইয়ের প্রেমের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করার জন্য। তুই টাকাটা না দিলে আজকে শ্রাবণীকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে বসে দুইজন দুইজনের চোখের দিকে তাকিয়ে কফি খেতে পারতাম না।
আমার কথা শুনে আপু হাতে থাকা মগটা রাগে আছাড় মেরে বললো,
- তুই যদি অর্কিডের চারা না নিয়ে বাসায় ঢুকিস তাহলে কিন্তু তোর খবর আছে..।
ছাদে এসে দেখি আপু ছাদের রেলিং ধরে দূরে তাকিয়ে আছে। আমি কফির মগটা আপুর হাতে এগিয়ে দিয়ে বললাম,
-- আজকে আবার একটা মকবুল তকে দেখতে আসবে..
আপু কফির মগে চুমুক দিয়ে বললো,
- এই বার বুঝি বিয়েটা হয়েই যাবে রে। ছেলে ভালো জব করে বংশও না কি অনেক ভালো। অনেক টাকার মালিক না কি।
আমিও ছাদের রেলিং ধরে দূরের দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- ভালো হলেই ভালো...
সন্ধ্যার পর আপুকে দেখতে আসলো পাত্র সহ আরো কয়েকজন। আপুকে দেখেই পাত্রের ছোট বোন মন্তব্য করলো,
~ মেয়ে সুন্দর কিন্তু নাকটা একটু বোঁচা।
এই কথাটা শুনে মেজাজটা খারাপ হয়ে গেলো। আব্বু হাসি মুখে ওদের সাথে কথা বলছে আর মাঝে মাঝে আমার দিকে তাকিয়ে দেখছে।
পাত্রের বড় বোন বললো,
~তুমি অত্যাধিক ফর্সা। বেশি ফর্সা মেয়েদের দেখে মনে হয় রক্ত শূন্যতায় ভুগছে।
আমি কিছু বলতে যাবো তখনি খেয়াল করলাম মা আমার হাত শক্ত করে চেপে ধরে রেখেছে।
ছেলের মা তখন বললো,
~ মেয়ে আমাদের পছন্দ হয়েছে।
এই কথা শুনে বাবা মা খুশি হয়ে বললো,
~আলহামদুলিল্লাহ...
এমন সময় ছেলের বাবা বললো,
~আমাদের কোন ডিমান্ড নেই। আল্লাহ আমাদের অনেক দিয়েছেন। তবে শুনেছি চরপাড়াতে না কি আপনারা ৪ তলা একটা বাসা তৈরি করছেন। সেখান থেকে একটা ফ্ল্যাট ছেলেকে উপহার সরূপ দিয়ে দিলেন আর নতুন ফ্ল্যাট সাজাতে যে যে আসবাসপত্র লাগে সেগুলো দিলেন এই আর কি। এটাকে আবার যৌতুক মনে করেন না যে। এইগুলোতো আপনার মেয়েরি থাকবে..
না আর চুপ করে থাকা যায় না। আমি হাসতে হাসতে বললাম,
--হে অবশ্যই দিবো। তবে আমাদেরও একটা আবদার আছে।
ছেলের বাবা চমকে গিয়ে বললো,
~কি আবদার?
আমি তখন ছেলের বাবাকে বললাম,
- আমার বোনের পায়ের নুপূর থেকে শুরু করে মাথার টিকলি পর্যন্ত সব হীরার হতে হবে। আর যে ফ্ল্যাট আমার বোনকে দিবো সেই ফ্ল্যাটে আমার বোন আর ওর হাজবেন্ড বাদে অন্য কেউ থাকতে পারবে না। আর নিদিষ্ট একটা সময়ে আপনি আর আপনার স্ত্রী নিজেদের ইচ্ছায় বৃদ্ধাশ্রমে চলে যাবেন কারণ আপনাদের সেবা আমার বোন করতে পারবে না..
আমার মুখের কথা শুনে পাত্র রেগে গিয়ে বললো,
- তুমি আমাদের অপমান করছো না কি?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
-- যাদের কোন মান সম্মান নেই তাদের কিভাবে অসম্মান করবো? আপনাদের মত কিছু ছোট লোক আছে যারা বিয়ের নামে মেয়ে পক্ষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভিক্ষা করে...
পাত্রীর ছোটবোনের দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- আয়নায় আগে নিজের নাকটা দেখে পরে অন্য জনের নাক নিয়ে মন্তব্য করবেন। দেখে তো মনে হচ্ছে কেউ সজোরে ঘুষি মেরে নাক চেপ্টা করে দিয়েছে।
সব শেষে পাত্রের বড় বোনের দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- কালো চামড়া ফর্সা করার জন্য নিজে তো ঠিকিই এক বস্তা ময়দা মেখে এসেছেন। আর এইখানে বলছেন বেশি ফর্সা মেয়েদের দেখে মনে হয় রক্ত শূন্যতায় ভুগছে...
আমার কথা শুনে পাত্র পক্ষ যখন রেগে চলে যাচ্ছে তখন আমি আপুর হাত থেকে দুইটা কাচের চুড়ি খুলে পাত্রের হাতে দিয়ে বললাম,
-- এতই যেহেতু টাকার দরকার এই চুড়িগুলো পরে রাস্তায় নেমে হাত তালি দেন দেখবেন ঠিকিই টাকা পাবেন...
রাত ১১টা বাজে। বাবা আমায় অনেকক্ষণ বকাঝকা করলো। আমার জন্য না কি আমার বোনের বিয়ে কোনদিন হবে না। আমি তখন বাবাকে বললাম,
-- বাবা, মানুষ শিক্ষিত আর ভালো জব করলেই ভালো মানুষ হয় না। বাবা হিসেবে তোমার যতটা দ্বায়িত্ব আছে তেমনি ভাই হিসেবেও আমার ঠিক ততটাই দ্বায়িত্ব আছে নিজের বোনকে সুখে রাখার। কোন ছোটলোকের কাছে বিয়ে দিয়ে আমি আমার বোনকে সারাজীবন কষ্ট পেতে দিবো না। আমি চাই আমার বোনকে এমন কেউ বিয়ে করুক যে আমার বোনকে সম্মান করবে। আমার বোনের চোখের জল ঠোঁটে আসার আগেই মুছে দিবে। যতদিন পর্যন্ত ঐ রকম ছেলে না পাবো ততদিন পর্যন্ত না হয় আমি আমার বোনকে মাথায় করে রাখবো...
বাবা মার রুম থেকে বের হয়ে দেখি আপু দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে কান্না করছে। আমি পকেট থেকে ফোনটা বের করে রাকিবকে ফোন দিয়ে বললাম,
-- আমার বোন তোর বোনের মত না। আমার এখন বিরিয়ানী খেতে ইচ্ছে হচ্ছে। আপুকে বললে আপু এখনি বিরিয়ানী রান্না করে দিবে...
আপু চোখের জল মুছতে মুছতে বললো,
- কুত্তা, আমি পারবো না এত রাতে বিরিয়ানী রান্না করতে। আমার কয়েকদিন পর পরীক্ষা...
আমি কিছু না বলে মুচকি হেসে আমার রুমে চলে আসলাম। আমি জানি একটু পর আপু ঠিকিই আমার জন্য বিরিয়ানী রান্না করে নিয়ে আসবে..।
তারপর ফোনটা রেখে হাসি মুখে আপুর রুমে ঢুকলাম। আপু তখন টেবিলে বসে একমনে বইয়ের দিকে তাকিয়ে আছে। আমি একটু কাশির আওয়াজ করতেই আপু আমার দিকে তাকিয়ে বললো,
- আমাকে কি তোর গাড়ির টিউব মনে হয়, যে তুই আমাকে হাওয়া দিবি আর আমি ফুলবো? কয়েকদিন পর আমার পরীক্ষা এখন চোখের সামনে থেকে যা। আমি কোন নুডুলস রান্না করতে পারবো না।
আমি নুডুলসের প্যাকেট আর ডিমগুলো আপুর বিছানায় রাখতে রাখতে বললাম,
-- আমার ফ্রেশ হতে ১০ মিনিট লাগবে। ততক্ষণে হয়ে যাবে আশা করি।
আপু চিৎকার করে বললো,
- বান্দর,আমি বলেছি না আমি পারবো না...
আমি আর কিছু না বলে আপুর রুম থেকে বের হয়ে আসলাম। আমি জানি ঠিক ১০ মিনিট পর আমার জন্য আপু নুডুলস রান্না করে নিয়ে আসবে...
পরদিন সকালে শ্রাবণীর(আমার গার্লফ্রেন্ড) সাথে দেখা করতে যাবো অথচ হাতে একটা টাকা নেই। আপুর রুমে গিয়ে দেখি আপু বেলকনিতে ফুলগাছে পানি দিচ্ছে। আমি আপুর পাশে এসে আপুকে বললাম,
-- আপু তুই জানিস আমি তকে কতটা ভালোবাসি?
আপু আমার দিকে বিরক্তিকর চোখে তাকিয়ে বললো,
- আমি তোর কোন ময়লা কাপড় চোপড় ধুঁতে পারবো না। আর আমার হাতে একটা টাকাও নেই।
আমি অসহায় দৃষ্টিতে আপুর দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- তুই সব সময় আমায় ভুল বুঝিস। যায় হোক, তোকে একটা কথা বলতে এসেছি। গলির মোড়ে একটা লোক অর্কিডের চারাগাছ নিয়ে বসে আছে। একেকটা অর্কিডের চারা ১০০ টাকা মাত্র। যদি পারিস কিনে নিয়ে আয়। আর যাওয়ার সময় সাবধানে যাস কারণ পাশের বাসার আজিজ আংকেলের কুকুরটা রাস্তায় দৌড়াদৌড়ি করছে। তুই তো আবার কুকুর ভয় পাস...
আমার কথা শুনে আপু খুশিতে আত্মহারা হয়ে বললো,
- আমার সোনা ভাই, তুই একটু কিনে এনে দে। আমি কুকুরটাকে প্রচন্ড ভয় পাই।
এই বলে আপু আমাকে ৫০০টাকার একটা নোট দিয়ে বললো,
- ৫টা চারা আনবি।
আমি পকেটে টাকাটা রাখতে রাখতে বললাম,
-- অসংখ্য ধন্যবাদ আপু ছোট ভাইয়ের প্রেমের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করার জন্য। তুই টাকাটা না দিলে আজকে শ্রাবণীকে নিয়ে রেস্টুরেন্টে বসে দুইজন দুইজনের চোখের দিকে তাকিয়ে কফি খেতে পারতাম না।
আমার কথা শুনে আপু হাতে থাকা মগটা রাগে আছাড় মেরে বললো,
- তুই যদি অর্কিডের চারা না নিয়ে বাসায় ঢুকিস তাহলে কিন্তু তোর খবর আছে..।
ছাদে এসে দেখি আপু ছাদের রেলিং ধরে দূরে তাকিয়ে আছে। আমি কফির মগটা আপুর হাতে এগিয়ে দিয়ে বললাম,
-- আজকে আবার একটা মকবুল তকে দেখতে আসবে..
আপু কফির মগে চুমুক দিয়ে বললো,
- এই বার বুঝি বিয়েটা হয়েই যাবে রে। ছেলে ভালো জব করে বংশও না কি অনেক ভালো। অনেক টাকার মালিক না কি।
আমিও ছাদের রেলিং ধরে দূরের দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- ভালো হলেই ভালো...
সন্ধ্যার পর আপুকে দেখতে আসলো পাত্র সহ আরো কয়েকজন। আপুকে দেখেই পাত্রের ছোট বোন মন্তব্য করলো,
~ মেয়ে সুন্দর কিন্তু নাকটা একটু বোঁচা।
এই কথাটা শুনে মেজাজটা খারাপ হয়ে গেলো। আব্বু হাসি মুখে ওদের সাথে কথা বলছে আর মাঝে মাঝে আমার দিকে তাকিয়ে দেখছে।
পাত্রের বড় বোন বললো,
~তুমি অত্যাধিক ফর্সা। বেশি ফর্সা মেয়েদের দেখে মনে হয় রক্ত শূন্যতায় ভুগছে।
আমি কিছু বলতে যাবো তখনি খেয়াল করলাম মা আমার হাত শক্ত করে চেপে ধরে রেখেছে।
ছেলের মা তখন বললো,
~ মেয়ে আমাদের পছন্দ হয়েছে।
এই কথা শুনে বাবা মা খুশি হয়ে বললো,
~আলহামদুলিল্লাহ...
এমন সময় ছেলের বাবা বললো,
~আমাদের কোন ডিমান্ড নেই। আল্লাহ আমাদের অনেক দিয়েছেন। তবে শুনেছি চরপাড়াতে না কি আপনারা ৪ তলা একটা বাসা তৈরি করছেন। সেখান থেকে একটা ফ্ল্যাট ছেলেকে উপহার সরূপ দিয়ে দিলেন আর নতুন ফ্ল্যাট সাজাতে যে যে আসবাসপত্র লাগে সেগুলো দিলেন এই আর কি। এটাকে আবার যৌতুক মনে করেন না যে। এইগুলোতো আপনার মেয়েরি থাকবে..
না আর চুপ করে থাকা যায় না। আমি হাসতে হাসতে বললাম,
--হে অবশ্যই দিবো। তবে আমাদেরও একটা আবদার আছে।
ছেলের বাবা চমকে গিয়ে বললো,
~কি আবদার?
আমি তখন ছেলের বাবাকে বললাম,
- আমার বোনের পায়ের নুপূর থেকে শুরু করে মাথার টিকলি পর্যন্ত সব হীরার হতে হবে। আর যে ফ্ল্যাট আমার বোনকে দিবো সেই ফ্ল্যাটে আমার বোন আর ওর হাজবেন্ড বাদে অন্য কেউ থাকতে পারবে না। আর নিদিষ্ট একটা সময়ে আপনি আর আপনার স্ত্রী নিজেদের ইচ্ছায় বৃদ্ধাশ্রমে চলে যাবেন কারণ আপনাদের সেবা আমার বোন করতে পারবে না..
আমার মুখের কথা শুনে পাত্র রেগে গিয়ে বললো,
- তুমি আমাদের অপমান করছো না কি?
আমি মুচকি হেসে বললাম,
-- যাদের কোন মান সম্মান নেই তাদের কিভাবে অসম্মান করবো? আপনাদের মত কিছু ছোট লোক আছে যারা বিয়ের নামে মেয়ে পক্ষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভিক্ষা করে...
পাত্রীর ছোটবোনের দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- আয়নায় আগে নিজের নাকটা দেখে পরে অন্য জনের নাক নিয়ে মন্তব্য করবেন। দেখে তো মনে হচ্ছে কেউ সজোরে ঘুষি মেরে নাক চেপ্টা করে দিয়েছে।
সব শেষে পাত্রের বড় বোনের দিকে তাকিয়ে বললাম,
-- কালো চামড়া ফর্সা করার জন্য নিজে তো ঠিকিই এক বস্তা ময়দা মেখে এসেছেন। আর এইখানে বলছেন বেশি ফর্সা মেয়েদের দেখে মনে হয় রক্ত শূন্যতায় ভুগছে...
আমার কথা শুনে পাত্র পক্ষ যখন রেগে চলে যাচ্ছে তখন আমি আপুর হাত থেকে দুইটা কাচের চুড়ি খুলে পাত্রের হাতে দিয়ে বললাম,
-- এতই যেহেতু টাকার দরকার এই চুড়িগুলো পরে রাস্তায় নেমে হাত তালি দেন দেখবেন ঠিকিই টাকা পাবেন...
রাত ১১টা বাজে। বাবা আমায় অনেকক্ষণ বকাঝকা করলো। আমার জন্য না কি আমার বোনের বিয়ে কোনদিন হবে না। আমি তখন বাবাকে বললাম,
-- বাবা, মানুষ শিক্ষিত আর ভালো জব করলেই ভালো মানুষ হয় না। বাবা হিসেবে তোমার যতটা দ্বায়িত্ব আছে তেমনি ভাই হিসেবেও আমার ঠিক ততটাই দ্বায়িত্ব আছে নিজের বোনকে সুখে রাখার। কোন ছোটলোকের কাছে বিয়ে দিয়ে আমি আমার বোনকে সারাজীবন কষ্ট পেতে দিবো না। আমি চাই আমার বোনকে এমন কেউ বিয়ে করুক যে আমার বোনকে সম্মান করবে। আমার বোনের চোখের জল ঠোঁটে আসার আগেই মুছে দিবে। যতদিন পর্যন্ত ঐ রকম ছেলে না পাবো ততদিন পর্যন্ত না হয় আমি আমার বোনকে মাথায় করে রাখবো...
বাবা মার রুম থেকে বের হয়ে দেখি আপু দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে কান্না করছে। আমি পকেট থেকে ফোনটা বের করে রাকিবকে ফোন দিয়ে বললাম,
-- আমার বোন তোর বোনের মত না। আমার এখন বিরিয়ানী খেতে ইচ্ছে হচ্ছে। আপুকে বললে আপু এখনি বিরিয়ানী রান্না করে দিবে...
আপু চোখের জল মুছতে মুছতে বললো,
- কুত্তা, আমি পারবো না এত রাতে বিরিয়ানী রান্না করতে। আমার কয়েকদিন পর পরীক্ষা...
আমি কিছু না বলে মুচকি হেসে আমার রুমে চলে আসলাম। আমি জানি একটু পর আপু ঠিকিই আমার জন্য বিরিয়ানী রান্না করে নিয়ে আসবে..।
মধু'র ভূবণ।
COMMENTS